শনিবার ● ২২ মে ২০২১
প্রথম পাতা » সারাদেশ » চুকনগর যতিন কাসেম সড়কে ফিরে এসেছে প্রাণ চাঞ্চল্য
চুকনগর যতিন কাসেম সড়কে ফিরে এসেছে প্রাণ চাঞ্চল্য
শেখ আব্দুল মজিদ, চুকনগর, খুলনা।।
চুকনগর শহরের যতিন কাসেম সড়কের দু’পাশে সরকারি জায়গায় গড়ে ওঠা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের পর সাধারণ মানুষের মাঝে স্বস্তি ফিরে এসেছে।২৫ মার্চ সড়কের দু’পাশে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করলেন খুলনা জেলা পরিষদ! ফলে দীর্ঘদিনের যানজটের কবল থেকে রেহায় পেলো সাধারন মানুষ। আর উদ্ধার হওয়া সরকারি জায়গা উন্মুক্ত এবং প্রশস্থর ফলে যানজট লাঘব হয়ে যানবহন পথচারী সহ সাধারণ মানুষ চলাচলে সড়কটি উপযোগী হয়। এদিকে সরকারি জায়গা ব্যাতি রেখে সড়কের দু’পাশে মালিকানাধীন জায়গায় নতুন ভাবে ঘর ভাড়া চুক্তি বদ্ধ হয়ে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সাজিয়ে তুলছেন ব্যবসায়ী গন। শহর অভ্যান্তরে প্রধান সড়কটি যতিন কাসেম সড়ক। এ সড়কটি দিয়ে চুকনগর- শিল্প নগরী দৌলতপুর , চুকনগর-বাণিজ্যিক নগরী নওয়াপাড়া, চুকনগর- ফুলতলা যাতায়াতের একমাত্র মাধ্যম। ফলে যথেষ্ট ব্যস্থতম ও গুরুত্ব বহন করে সড়কটি। তাছাড়া চুকনগর-খুলনা, চুকনগর-সাতক্ষীরা, চুকনগর-যশোর এবং বেনাপোল ও ভোমরা স্থল বন্দর সহ তিন টি জেলার কেন্দ্রবিন্দ চুকনগর শহর একটি ট্রানজিড এলাকা। স্থানীয় ও সংশ্লিষ্ট সুত্রে জানাগেছে, বিভাগীয় শহর খুলনার পশ্চিমে ৩০ কিলোমিটার দুরে চুকনগর শহর অবস্থিত। রাজধানী ঢাকা সহ দেশের বিভিন্ন জেলা শহরের সাথে সংযোগ রয়েছে চুকনগর। অবিরাম এ এলাকায় দুর পাল্লার যাত্রীবাহি বাস ট্রাক, পন্য পরিবহন,মাইক্রোবাস পিকআপ প্রাইভেটকার, মাহিন্দ্রা, ভ্যান, অটোরিকশা হকার সহ অসংখ্য যানবহন চলাচল করে। তাছাড়া স্থানীয় কোমল মতি শিশু স্কুল কলেজে অধ্যয়নরত ছাত্র-ছাত্রী, পথচারীসহ সর্ব সাধারণ যাতায়াত করে। শহর অভ্যান্তরে মসজিদ মন্দির সহ একাধিক ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান এবং ১০ -১২ টি ব্যাংক বীমা, ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়, ইউনিয়ন ভুমি অফিস, হাইওয়ে পুলিশের থানা রয়েছে। ফলে যতিন কাসেম সড়কের দু’পাশে জেলা পরিষদের সরকারি জায়গায গড়ে ওঠা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে সড়কটি উন্মুক্ত করেন জেলা পরিষদ। কিন্তু স্থপনা উচ্ছেদ হতে না হতে পূণরায় উন্মুক্ত সড়কের দু’পাশে ঘর নির্মাণ করে বরাদ্দ দেয়া হবে বলে সাধারণ মানুষের মাঝে গুজব উঠে। সর্বসাধারণ সহ সুধীসমাজের অভিমত পুণরায় যদি উক্ত সড়কের দু’পাশে স্থাপনা তৈরি হয় তাহলে বিষয় টি সাংঘর্ষিক ও আইনশৃংখলা অবনতির শংঙ্কা রয়েছে। উচ্ছেদ হওয়া সরকারি জায়গায় যেনো পুণরায় ঘর বরাদ্দ নামে কোন কেউ হয়রানির শিকার না হয় এজন্য স্থানীয় এলাকাবাসী সহ সাধারণ মানুষ সংশ্লিষ্ট উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের নিকট জোর দাবি জানিয়েছেন।
র বরাদ্দ দেয়া হবে বলে সাধারণ মানুষের মাঝে গুজব উঠে। সর্বসাধারণ সহ সুধীসমাজের অভিমত পুণরায় যদি উক্ত সড়কের দু’পাশে স্থাপনা তৈরি হয় তাহলে বিষয় টি সাংঘর্ষিক ও আইনশৃংখলা অবনতির শংঙ্কা রয়েছে। উচ্ছেদ হওয়া সরকারি জায়গায় যেনো পুণরায় ঘর বরাদ্দ নামে কোন কেউ হয়রানির শিকার না হয় এজন্য স্থানীয় এলাকাবাসী সহ সাধারণ মানুষ সংশ্লিষ্ট উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের নিকট জোর দাবি জানিয়েছেন।