শিরোনাম:
পাইকগাছা, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ন ১৪৩১

SW News24
শনিবার ● ১১ সেপ্টেম্বর ২০২১
প্রথম পাতা » সংস্কৃতি ও বিনোদন » হিন্দু হেরিটেজ ফাউন্ডেশন ও বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু ফোরাম কেন্দ্রীয় কমিটির সংবাদ সম্মেলন
প্রথম পাতা » সংস্কৃতি ও বিনোদন » হিন্দু হেরিটেজ ফাউন্ডেশন ও বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু ফোরাম কেন্দ্রীয় কমিটির সংবাদ সম্মেলন
৩৮৫ বার পঠিত
শনিবার ● ১১ সেপ্টেম্বর ২০২১
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

হিন্দু হেরিটেজ ফাউন্ডেশন ও বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু ফোরাম কেন্দ্রীয় কমিটির সংবাদ সম্মেলন

দুর্গা পূজায় ৩দিনের সরকারি ছুটি প্রদান,হিন্দু পারিবারিক আইন পরিবর্তন না করার দাবীতে এবং আসন্ন দুর্গা পূজায় ধর্মীয় বিধি-বিধান মেনে সাত্ত্বিক পরিবেশ নিশ্চিত করতে পূজা মন্ডপ গুলোর প্রতি উদাত্ত আহব্বানে হিন্দু হেরিটেজ ফাউন্ডেশন ও বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু ফোরাম কেন্দ্রীয় কমিটির উদ্যোগে সংবাদ সম্মেলন।

১০ সেপ্টেম্বর ঢাকাস্থ বাংলাদেশ ক্রাইমরিপোর্টার্স এসোসিয়েশন হলে সকাল ১০.৩০টায় শারদীয় দুর্গা পূজায় ৩দিনের সরকারি ছুটি প্রদান,হিন্দু পারিবারিক আইন পরিবর্তন না করার দাবীতে এবং আসন্ন দুর্গা পূজায় ধর্মীয় বিধি-বিধান মেনে সাত্ত্বিক পরিবেশ নিশ্চিত করতে পূজামন্ডপ গুলোর প্রতি উদাত্ত আহব্বানে হিন্দু হেরিটেজ ফাউন্ডেশন ও বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু ফোরাম কেন্দ্রীয় কমিটির উদ্যোগে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে ।

উক্ত অনুষ্ঠানে হিন্দু হেরিটেজ ফাউন্ডেশন ও বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু ফোরাম কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি

কালীপদ মজুমদার এর সভাপতিত্ত্বে ও সাধারন সম্পাদক মানিক চন্দ্র সরকারের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বাধীন বাংলা বেতার শিল্পী,হিন্দু হেরিটেজ ফাউন্ডেশন ও বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু ফোরাম কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. মনোরঞ্জন ঘোষাল, উপদেষ্টা স্বামী সংগীতানন্দ মহারাজ,প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ হিন্দু সমাজ সংস্কার সমিতির সভাপতি অধ্যাপক হীরেন্দ্রনাথ বিশ্বাস, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হিন্দু হেরিটেজ ফাউন্ডেশন ও বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু ফোরাম কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি সুনীল চক্রবর্তী,দপ্তর সম্পাদক গোপাল চন্দ্র মন্ডল,সহ-সম্পাদক নিরঞ্জন মহন্ত,মহিলা বিষয়ক সম্পাদক রাধা রানী দাস। আরও উপস্থিত ছিলেন হিন্দু

ছাত্র ফোরাম কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি অজয় কুমার বিশ্বাস, সাংগঠনিক সম্পাদক সঞ্জিত রাজ সহ হিন্দু হেরিটেজ ফাউন্ডেশন ও বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু ফোরাম, হিন্দু যুব ফোরাম ও হিন্দু ছাত্র ফোরাম কেন্দ্রীয়,জেলা ও উপজেলার কমিটির নেতৃবৃন্দ।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে হিন্দু হেরিটেজ ফাউন্ডেশন ও বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু ফোরাম কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. মনোরঞ্জন ঘোষাল বলেন

বাংলাদেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের দীর্ঘদিনের যৌক্তিক দাবী “শারদীয় দুর্গা পূজায় সরকারী ভাবে ৩(তিন) দিনের ছুটি ঘোষনা”। এখন শরতকাল,কিছুদিনের মধ্যে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে অন্যতম বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপুজা। শুধু বাংলাদেশ নয়, পৃথিবীর তাবৎ বাংলাভাষাভাষি হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষের কাছে শারদীয়া দুর্গা পুজা সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব। বাংলাদেশের গ্রামগঞ্জে সর্বত্র পারিবারিক কিংবা সার্বজনীন দুর্গাপুজা অনুষ্ঠিত হয়। সাধারণত ষষ্ঠীতে দেবীর বোধন তথা পুজা শুরু হয় এবং দশমীতে বিসর্জনের মধ্য দিয়ে পুজা শেষ হয়।

দুর্গা পুজোয় ষষ্ঠী থেকে দশমী এই পাঁচ দিনের পুজা অনুষ্ঠানের জন্য বাংলাদেশের হিন্দুরা সরকারী ছুটি পাচ্ছেন শুধু মাত্র ১দিন তথা বিজয়া দশমীর

দিন। দুর্গাপুজায় মাত্র এক (১) দিনের সরকারী ছুটির কারণে বাংলাদেশের হিন্দু সম্প্রদায় দীর্ঘদিন যাবত দুর্গা পুজোর আনন্দ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। অথচ হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্যরা পরিবার পরিজনের সঙ্গে মিলিত হওয়ার বাসনায় সারা বছর শারদীয় পুজোর এই দিনগুলোর জন্য অপেক্ষায় থাকে। অত্যন্ত দুঃখের বিষয় এই যে, দুর্গা পূজায় ৫ দিনের ধর্মীয় আনুষ্ঠানিকতা থাকলেও সরকারিভাবে মাত্র এক (১) দিনের ছুটি কার্যকর থাকায় কারো পক্ষেই পরিবার পরিজনের সাথে ধর্মীয় কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করার সুযোগ থাকে না।বিজয়া দশমীতে বাবা-মা, গুরুজন ও প্রতিবেশীদের প্রণাম করা ও আর্শীবাদ গ্রহণ একটি ধর্মীয় সামাজিক রীতি। কিন্তু একদিন ছুটি থাকায়

সরকারী ও বেসরকারী চাকরিজীবী কারও পক্ষেই গ্রামে গিয়ে বাবা-মা বা গুরুজনদের সান্নিধ্য লাভের সুযোগ হয় না। ফলে পূজার দিনগুলো বাবা-মা

সন্তান ও পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের মানসিক কষ্টের মধ্যেই কাটাতে হয়।বাংলাদেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের দীর্ঘদিনের প্রাণের দাবি শ্রী শ্রী দুর্গা পূজায় তিন (৩) দিনের সরকারী ছুটি। তাই আমরা প্রত্যাশা করছি, আসন্ন দুর্গা পূজার আগেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা তাঁর নির্বাহী আদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রানের দাবী তিন (৩) দিনের সরকারি ছুটি ঘোষণা করে হিন্দু সম্প্রদায়ের পাশে থাকবেন।

প্রধান বক্তার বক্তব্যে বাংলাদেশ হিন্দু সমাজ সংস্কার সমিতির সভাপতি অধ্যাপক হীরেন্দ্রনাথ বিশ্বাস বলেন

আমরা হিন্দু উত্তরাধীকার আইন পরিবর্তনের বিষয়ে তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ জানাই, সনাতনী সমাজে বিবাহ কোন চুক্তি নয়, এটা একটি পবিত্র ব্রত। এখানে ভগবান ও দেবতা কে স্বাক্ষী রেখে পবিত্র বেদমন্ত্রের উচ্চারণে বর-কণেকে একাত্মতার ঐশীবন্ধনে আবদ্ধ করে দেয়া হয়। তাই, বিবাহের মাধ্যমে স্বামী-স্ত্রী শাস্ত্রবিধি ও হিন্দু আইন অনুযায়ী অবিচ্ছেদ্যভাবে একাত্ম হয়ে যান। সেকারণেই স্ত্রীকে বলা সহ সহধর্মিনী বা অর্ধাঙ্গিনী। তারা পরিবারের সম্পদ-সম্পত্তিও যৌথভাবেই

ভোগ করে থাকেন।যুগ যুগ ধরে পবিত্র শাস্ত্রীর বিধানের ঐশীবন্ধনে হিন্দু সম্প্রদায়ের তথা সনাতনী সমাজের পরিবারগুলো শান্তিময়-ভারসাম্যপূর্ণ অবস্থায় চলমান।বর্তমানে কতিপয় এন,জি,ও সহ একটি বিশেষ মহলের কারসাজিতে তা বিনষ্ট করা এবং বাংলাদেশকে অচিরেই হিন্দু শূন্য করার ষড়যন্ত্র করছে বলে আমরা মনে করছি।

বিশেষ অথিতির বক্তব্যে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু ফোরাম কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক মানিক চন্দ্র সরকার বলেন ঋষিগণের লব্ধ জ্ঞানে হিন্দু পরিবার বা সমাজ একটি কর্পোরেশন ব্যবস্থার ন্যায়।

যেখানে পরিবারে বয়োজ্যেষ্ঠ পুরুষ পরিবারের কর্তা হিসেবে দায়িত্ব পান,পুরুষের অবর্তমানে নারীও পুরুষ ব্যক্তির ন্যায় পরিবারের কর্তার দায়িত্ব পালন করে থাকেন। আর্য মুনি ঋষিগণের প্রদত্ত শাস্ত্রানুযায়ী পরিবারে কোন বিবাহ বিচ্ছেদ, তালাক তথা পরিবারিক আন্তঃসম্পর্ক বিঘ্নিত হয় এমন কোন বিধান নেই। ফলে হিন্দু বিবাহিত নারীরা সম্পূর্ণ সুরক্ষিত। উদাহরণ স্বরূপ বলা যায়, রাষ্ট্রের রাজকর্মচারী বা সরকারী চাকুরীজীবীদের যেমন জীবিকা নির্বাহ তথা পারিবারের আর্থিক ব্যবস্থাপনায় অতিরিক্ত উৎকন্ঠার কোন অবকাশ থাকে না, বরং কোনভাবে মাস পেরুলেই সরকার থেকে প্রাপ্তব্য সকল সুবিধাদি নিশ্চিত হয়, এক কথায় নিশ্চিন্ত জীবন উপভোগ করেন,তেমনি হিন্দু বিবাহিত নারীগণ বিবাহের মাধ্যমে তাঁর সকল দায়িত্ব স্বামীর পরিবার তথা স্বামীর উপর অর্পণের মাধ্যমে সুন্দর, সুশৃঙ্খল তথা নিশ্চিন্ত জীবন উপভোগ করার সুযোগ পান। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয়,দেশের কিছু চতুর ও অর্থলোভী গোষ্ঠী হিন্দুদের এই ঐশ্বরিক পারিবারিক বন্ধনে ফাঁটল ধরানোর লক্ষ্যে বিদেশী মদদপুষ্ট হয়ে সুদীর্ঘ বছর ধরে বিভিন্ন কৌশল চালাচ্ছে।

সর্বোপরি আর্য মুনি ঋষিগণের লব্ধ ঐশী জ্ঞানে প্রচলিত হিন্দু আইন নারী পুরুষ ভেদাভেদে পরিপূর্ণ আইন, ঐশী আইনের নীতি পরির্বতন গোটা ধর্মীয় ব্যবস্থাকে হেয় এবং কলঙ্কিত করার সামিল। তাই এযাবৎ হিন্দু উত্তরাধিকার আইন সংস্কারে দেশব্যাপী কোন জনমত তৈরী হয়নি,হিন্দু সম্প্রদায় যদি এ আইন সংস্কার চাইতো তাহলে দেশব্যাপী এবিষয়ে জড়ালো আন্দোলন গড়ে উঠত। এতেই বুঝা যায় যে হিন্দু সম্প্রদায় এ আইন পরিবর্তন চান না। বরং সত্যিকার অর্থেই যদি সরকারের হিন্দু সম্প্রদায়ের উপকার করার মন-মানসিকতা থাকে তবে কারো কথায় কান

না দিয়ে সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন, সংখ্যালঘু মন্ত্রনালয় সহ হিন্দু সম্প্রদায়ের অন্যান্য দাবী সমূহ ও যে কোন নির্যাতনের শতভাগ বিচার নিশ্চিতে জোরালো পদক্ষেপ গ্রহণের অনুরোধ করছি।

অনুষ্ঠানের সভাপতি বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু ফোরাম কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি কালীপদ মজুমদার তার বক্তব্যে বলেন আসন্ন দুর্গা পূজায় প্রতিমা নির্মান সহ পূজার সমস্ত প্রক্রিয়ায়

ধর্মীয় বিধি-বিধান মেনে সাত্ত্বিক পরিবেশ নিশ্চিত করতে গত ৩সেপ্টম্বের বাংলাদেশ পুলিশের রংপুর রেঞ্জের সম্মানিত ডি আই জি দেবদাস ভট্টাচার্য্য তার নিজ ফেইসবুক আইডিতে নির্মোক্ত ৭ দফা পরামর্শ দিয়ে তা বাস্তবায়ন করতে পূজা উদযাপন পরিষদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন আমরা তার দাবীর সাথে সহমত পোষণ করে এ যৌক্তিক পরামর্শ গুলো বাস্তবায়ন করতে মন্ডপ গুলোর প্রতি আমরা আমাদের সংগঠনের পক্ষ থেকে উদাত্ত আহব্বান জানাই। আমি তার দাবীগুলো তুলে ধরছি আর প্রায় একমাস পর বাঙালী হিন্দুর সর্ববৃহৎ সর্বজনীন ধর্মীয় অনুষ্ঠান শারদীয় দুর্গাপূজা শুরু হতে যাচ্ছে। এবার করোনার কারনে গত বছরের মতই

স্বাস্থ্যবিধি মেনে পূজার আয়োজন করা হবে। পূজা উদযাপনের জন্য ইতোমধ্যে জাতীয় এবং বিভিন্ন পর্যায়ে কমিটি গঠন শুরু হয়েছে। আমি সকল কমিটির নিকট কয়েকটি অনুরোধ এবং সুপারিশ করছি।

১। আরতির নামে ডিজে, কুরুচিপূর্ণ গান সহ সব ধরনের উচ্ছৃঙ্খলতা

অবশ্যই বন্ধ করতে হবে।

২। প্রতি সন্ধ্যায় পূজা মন্ডপে ধর্মীয় আলোচনা এবং ধর্মীয় সঙ্গীত ও

নৃত্যের আয়োজন করা যেতে পারে। এজন্য প্রতিদিন এক বা দুইজন উপযুক্ত

ব্যাক্তিকে আলোচনার জন্য নির্বাচিত করা যেতে পারে।

সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের ফাঁকে ফাঁকে আলোচনা হলে দর্শক সমাগম বজায়

থাকবে এবং সকলে উপভোগ করবে।

৩। ধর্মীয় বিষয়ের উপর শিশু, কিশোর, তরুণদের মাঝে কুইজ প্রতিযোগিতা

এবং পুরষ্কার প্রদানের আয়োজন করা যেতে পারে।

৪। সমবেত চন্ডীপাঠ বা সমবেত প্রার্থনার আয়োজন করা যেতে পারে।

৫। প্রতিদিন সুন্দর, সুশৃঙ্খলভাবে এবং সঠিক নিয়মে অঞ্জলির পরিকল্পনা এবং

তা নিশ্চিত করতে হবে।

৬। আলোকসজ্জা বা অন্যান্য খরচ কমিয়ে বাজেটের একটি অংশ দিয়ে গরীব

পরিবারকে সাহায্য করা উচিত।

৭। প্রতিমা নির্মান সহ পূজার সমস্ত প্রক্রিয়ায় ধর্মীয় বিাধ-বিধান মেনে সাত্ত্বিক পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।

পূজার নামে উচ্ছৃঙ্খলতা, ধর্মীয় বোধের যে অবক্ষয় চোখে পড়ে, তাতে আমি হতাশ, ব্যাথিত এবং ক্ষুব্ধ। ধর্মের আবরণে এসব নোংরামির ফলে যুব

সমাজ বিভ্রান্ত হচ্ছে, পথভ্রষ্ট হচ্ছে। ধর্মকে গ্লানিমুক্ত করে গৌরবময় করতে সবাইকে এক লক্ষ্যে কাজ করতে হবে।

সংগঠনের অন্যান্য বক্তারা বলেন উপরোক্ত বিষয়ে অভিলম্বে সমস্যা সমাধানে ব্যবস্থা না নিলে,হিন্দু হেরিটেজ ফাউন্ডেশন,বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু ফোরাম ও অন্যান্য সমমনা সংগঠনগুলিকে নিয়ে সমস্যা সমাধানে বৃহত্তর অন্দোলন গড়ে তুলা হবে।

পরিশেষে দুর্গা পূজায় ৩দিনের সরকারি ছুটি প্রদান,হিন্দু পারিবারিক

আইন পরিবর্তন না করার দাবীতে সরকারের প্রতি জোর দাবী জানাই এবং আসন্ন দুর্গা পূজায় ধর্মীয় বিধি-বিধানমেনে সাত্ত্বিক পরিবেশ নিশ্চিত করতে পূজা মন্ডপ গুলোর প্রতি উদাত্ত আহব্বান জানাই।---





আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)