শুক্রবার ● ১১ নভেম্বর ২০২২
প্রথম পাতা » প্রধান সংবাদ » দেশকে এগিয়ে নিতে কাজ করুন : যুবকদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী
দেশকে এগিয়ে নিতে কাজ করুন : যুবকদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা দেশপ্রেম এবং দেশ ও জনগণের প্রতি কর্তব্যবোধে উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নেওয়ার জন্য তরুণদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি যুবসমাজের প্রতি আহ্বান জানাই যে, দেশকে উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া তাদের কর্তব্য। আওয়ামী লীগ সরকারের ব্যাপক উন্নয়নের ফলে দেশের মানুষ এখন নতুন করে একটি সুন্দর ও মর্যাদাপূর্ণ জীবনযাপনের আশা দেখছে। এই প্রচেষ্টাকে আরও এগিয়ে নিতে, যুবকরা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। কেননা তারাই দেশ গড়তে পারে।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ বিকেলে যুব লীগের ৫০তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বাংলাদেশ আওয়ামী যুব লীগ আয়োজিত যুব সমাবেশে প্রধান অতিথির ভাষণে একথা বলেন।
তিনি জাতির পিতার ভাষণের সেই অমোঘ মন্ত্র ‘বাঙালিকে কেউ দাবায়ে রাখতে পারবানা’ স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, জাতির পিতা এই ময়দানেই (৭ মার্চের ভাষণে) একথা বলেছিলেন। আমিও বিশ^াস করি ‘বাঙালিকে কেউ দাবিয়ে রাখতে পারবেনা।’ এরা (বিএনপি) যত কথাই বলুক আমরা এগিয়ে যাচ্ছি এগিয়ে যাব এবং বাংলাদেশকে আমরা জাতির পিতার স্বপ্নের উন্নত সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ হিসেবেই গড়ে তুলবো।
সারাদেশে আইটি পার্ক, হাইটেক পার্ক, সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক, ইনকিউবেশন সেন্টার গড়ে তুলে তাঁর সরকার যুব সমাজকে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে প্রযুক্তি নির্ভর করে গড়ে তুলছে যেটা আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় না থাকলে সম্ভব ছিলনা বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
তিনি বলেন, ঐ এইট পাশ দিয়ে আর মেট্রিক ফেল দিয়ে দেশ চালালে দেশের উন্নতি হয়না।
তিনি বলেন, আজকে তরুণ সমাজকে বলবো তাদের দায়িত্বই দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। যুব লীগের প্রতিষ্ঠা হয়েছিল যুদ্ধ বিধ্বস্থ দেশ গড়ে তোলার জন্য।
তিনি বলেন, বিদেশী সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে একদা জাতির পিতা যুধ্ববিধ্বস্থ দেশ পুনর্গঠনকালে বলেছিলেন যে, তাঁর কিছু না থাকলেও যে মাটি ও মানুষ রয়েছে তা দিয়েই দেশকে গড়ে তুলবেন এবং আওয়ামী লীগ প্রমাণ করেছে দেশপ্রেম থাকলে এবং দেশের প্রতি কর্তব্যবোধ থাকলে সেটা করা যায়।
কাজেই একটা আদর্শ নিয়ে জাতির পিতার যে স্বপ্ন, সে স্বপ্ন পূরণে যুবলীগের প্রত্যেকটি নেতা-কর্মীকে কাজ করতে হবে। আর এটা হবে যুবলীগের প্রাতষ্ঠাবার্ষিকীতে সকলের প্রতিজ্ঞা।
উৎসবমুখর এই আয়োজনে এরই মধ্যে সারাদেশ থেকে লাখ লাখ যুবক মিলিত হয়েছেন। কেউ লাল সবুজ এবং কেউ হলুদ রঙের টিশার্ট ও ক্যাপ পরে সেজে এসেছেন। মিছিলে মিছিলে ঢাকঢোল পিটিয়ে সোওহরাওয়ার্দী উদ্যানে মিলিত হন তারা। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সমাবেশস্থল ছাড়িয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি, মল চত্বর, শাহবাগ, দোয়েল চত্বর, শাহবাগ, মৎস্য ভবন, রমনা ও তার আশপাশের এলাকা নেতাকর্মীদের পদচারণায় মুখর হয়ে ওঠে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দুপুর দুইটা ৪০ মিনিটে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আওয়ামী যুবলীগের ৫০ বছর পূর্তি ও সুবর্ণজয়ন্তীর অনুষ্ঠান পায়রা ও বেলুন উড়িয়ে উদ্বোধন করেন।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতা ও সাবেক যুবলীগ চেয়ারম্যান আমির হোসেন আমু, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
মহাসমাবেশে সভাপতিত্ব করেন যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ এবং সঞ্চালনা করেন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মইনুল হোসেন খান নিখিল।
শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস, যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মির্জা আজম ও হারুনুর রশিদ প্রমুখ মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন।
সভায় আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতৃবৃন্দ, কেন্দ্রীয়, জেলা ও নগর যুবলীগের নেতা-কর্মী ও বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছালে যুবলীগের চেয়ারম্যান ও সাধারণ সম্পাদক তাকে ফুল দিয়ে বরণ করেন।
১১ নভেম্বর আওয়ামী যুবলীগের প্রতিষ্ঠাবর্ষিকী। ১৯৭২ সালের এই দিনে দেশের প্রথম ও সর্ববৃহৎ এ যুব সংগঠনটি প্রতিষ্ঠিত হয়। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশে মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক প্রথিতযশা সাংবাদিক শেখ ফজলুল হক মনি এ সংগঠনটি প্রতিষ্ঠা করেন। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক ও শোষণমুক্ত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে যুব সমাজকে সম্পৃক্ত করার লক্ষ্য নিয়ে সংগঠনটি প্রতিষ্ঠিত হয়। গত প্রায় পাঁচ দশক ধরে দীর্ঘ লড়াই-সংগ্রাম ও হাজারো নেতাকর্মীর আত্মত্যাগের মাধ্যমে যুবলীগ আজ দেশের সর্ববৃহৎ যুব সংগঠনে পরিণত হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, তরুণের শক্তি বাংলাদেশের সমৃদ্ধি। কাজেই আজকে যুবকদের দেশ গড়ার কাছে মনোযোগী হতে হবে। দেশের সেবা করতে হবে। মানুষের সেবা করতে হবে।
তিনি বলেন, ইউক্রেন যুদ্ধের প্রেক্ষিতে স্যাংশন এবং পাল্টা স্যাংশন চলছে। যে কারণে বিশ^বাজারে প্রতিটি পণ্যের দাম বেড়ে গেছে, আমাদের আমদানী কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। সেক্ষেত্রে আমাদের পরনির্ভরশীল থাকলে হবেনা, আত্মনির্ভরশীল হতে হবে। তাই আমি আহবান করেছি এক ইঞ্চি জমিও যেন অনাবাদী না থাকে।
প্রধানমন্ত্রী স্মরণ করেন যে, করোনার সময় কৃষক যখন ধান কাটতে পারছিল না তখন তাঁর আহবানে সাড়া দিয়ে যুবলীগ সহ আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা কৃষকের ধান কেটে দিয়েছেন, বৃক্ষ রোপনের আহবানে সাড়া দিয়ে যুব লীগ লাখ লাখ বৃক্ষ চারা রোপন করেছে, সেভাবেই এখনো আমাদের মানুষের পাশে দাঁড়াতে হবে।
শেখ হাসিনা বলেন, আমি যুবলীগের প্রত্যেকটা নেতা-কর্মীকে বলবো যে, যারা এখানে আছেন বা বাইরে আছেন সকলে নিজের গ্রামে যান এবং সেখানে কোন জমি যাতে অনাবাদী না থাকে সেটা নিজেদের দেখতে হবে। নিজের জমি যেমন চাষ করতে হবে তেমনি অন্যের জমিতেও যাতে উৎপদন হয় সেই ব্যবস্থাটা প্রত্যেকটা যুবলীগ কর্মীকে করতে হবে। সারাবিশে^ দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি থাকলেও বাংলাদেশে যাতে কোন দুর্ভিক্ষ আসতে না পারে সে ব্যবস্থা আমাদের এখন থেকেই করতে হবে।
সেই সাথে সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, মাদক ও দুর্নীতি মুক্ত দেশ গড়ার জন্য এসব থেকে যুব সমাজকে দূরে থাকতে হবে। কোন কারণেই যেন এসবের সঙ্গে যুব সমাজ সম্পৃক্ত না হয় এজন্য যুবলীগের প্রত্যেকটা নেতা কর্মীকে প্রতিজ্ঞা করতে হবে এবং অন্যের মাঝেও সে চেতনা জাগিয়ে তুলতে হবে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
তিনি বলেন, সেই চেতনাতেই বাংলাদেশের উন্নতি হবে কারণ উৎপাদন বৃদ্ধি মানেই বাংলাদেশের অর্থনৈতিক স্বাবলম্বিতা অর্জন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের অর্থনীতি এখনও যথেষ্ট শক্তিশালী। অনেকেই চেয়েছিল বাংলাদেশের অবস্থা শ্রীলংকার মতো হবে, কিন্তু তাদের মুখে ছাই পড়েছে। সেরকম অবস্থা হয় নাই। ইনশাল্লাহ হবেও না। কেননা একুশ বছর পর সরকারে এসেই আওয়ামী লীগ দেশকে উন্নয়নের পথে নিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে। আর ১৪ বছরে আওয়ামী লীগের শাসনে আজকের বাংলাদেশ বদলে যাওয়া বাংলাদেশ। যে বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিকভাবেও আর কেউ অবেহেলার চোখে দেখেনা এবং সকলে এটাও বলে এত ঘাত-প্রতিঘাত ও প্রতিকুলতা পেরিয়েও বাংলাদেশ আজকে এগিয়ে যাচ্ছে।
বর্তমানে মাথাপিছু আয় ২ হাজার ৮২৪ ডলারে উন্নীত হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আজকে বিএনপি রিজার্ভ নিয়ে কথা বলে, কিন্তু ’৯৬ সালে তিনি যখন সরকার গঠন করেন এরআগের বিএনপি সরকার রিজার্ভ রেখে গিয়েছিল ২ দশমিক ৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার সেখানে তাঁর সরকার করোনাকালিন ৪৮ বিলিয়ন ডলারে রিজার্ভ উন্নীত করেছিল। কিন্তু পরবর্তীতে খাদ্য শস্য, করোনার টিকা এবং ক্যাপিটাল মেশিনারিজ আমদানী করতে গিয়ে রিজার্ভ ব্যবহার করতে হয়েছে। তারপরেও ৮ বিলিয়ন আমরা আলাদাভাবে বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ করেছি। কেননা রিজার্ভতো জমিয়ে রাখলে হবেনা সেটাকে কাজে লাগাতে হবে। তাঁর সরকার নিজেদের অর্থে বিমান ক্রয় করেছে এবং বাংলাদেশ বিমান এই টাকা ঋণ নিয়েছে এবং ২ শতাংশ সুদে ফেরত দেবে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, পায়রা নদী ড্রেজিং নিজস্ব অর্থায়নে করা হচ্ছে, নইলে এই টাকা বিদেশী ব্যাংক থেকে নিতে হতো এবং সেই ডলার সুদ সহ ফেরত দিতে হতো। নিজেদের ব্যাংক থেকে রিজার্ভ থেকে টাকা নেওয়ায় ঘরের টাকা ঘরে থাকছে আবার সুদের টাকাটাও ঘরে থাকছে। অপচয় হচ্ছে না। আর এইভাবে আমরা টাকাটা দেশের জনগণের কল্যাণে ব্যবহার করছি। কেননা অর্থনীতিকে গতিশীল করাটাই আমাদের লক্ষ্য।
তিনি তারেক রহমানের প্রতি ইংগিত করে বলেন, দুর্নীতি, লুটপাট করে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করে এখন বিদেশে বসে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে।
বিএনপি নেতাদের মুখে আওয়ামী লীগের সমালোচনা শোভা পায় না উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, আমরা দেখি যে, বিএনপির অনেক নেতা মানিলন্ডারিংয়ের কথা বলে, লুটপাটের কথা বলে, দুর্নীতির কথা বলে। এখানে আমি যুবলীগের নেতাকর্মীদের জানাতে চাই আজকে তারেক জিয়া তার শাস্তি পেয়েছে মানিলন্ডারিং এর কেসে। তার বিরুদ্ধে আমেরিকা থেকে এফবিআই এর লোক এসে বাংলাদেশে সাক্ষী দিয়ে গেছে। মানি লন্ডারিং কেসে সাত বছর সাজা, বিশ কোটি টাকা জরিমানা আর গ্রেনেড হামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত, দশ ট্রাক অস্ত্র চোরাকারবারি তার জন্যও সে সাজাপ্রাপ্ত। যাদের নেতাই হচ্ছে খুন, মানিলন্ডারিং, অবৈধ অস্ত্র চোরাকারবারি মামলার আসামি তাদের মুখে আওয়ামী লীগের সমালোচনা শোভা পায় না।
জিয়াউর রহমান ও খালেদা জিয়া খুনীদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, জিয়াউর রহমান ১৫ আগস্টের হত্যাকারীদের ইনডেমনিটি দিয়ে যেভাবে রক্ষা করেছিল তেমনি খালেদা জিয়া অপারেশন ক্লিন হার্টের নামে হত্যার ক্ষেত্রে তাদেরকে ইনডেমনিটি দিয়ে গেছে। অর্থাৎ খুনিদের লালন-পালন করাটা ওদের চরিত্র।
শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশের যে অগ্রযাত্রা সেই অগ্রযাত্রা কেউ রুখতে পারবেনা। এটাই হচ্ছে বাস্তবতা। বাংলাদেশকে জাতির পিতা স্বাধীন করে দিয়ে গেছেন, স্বল্পোন্নত দেশ করে গিয়েছিলেন এবং তারই পদাংক অনুসরণ করে আমরা আজকে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছি। ২০৪১ সালে উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার যে লক্ষ্য দিয়েছি তা অর্জনে এখন থেকেই আমাদের যুব সমাজকে কাজ করতে হবে। কাজেই এটা হচ্ছে যুব সমাজের দায়িত্ব। এখন উৎপাদন বাড়াতে হবে, নিজের পায়ে দাঁড়াতে হবে এবং দেশের মানুষের কল্যাণ করতে হবে।
বিএনপি সরকারের রেখে যাওয়া দারিদ্রের হার ৪০ শতাংশ থেকে তাঁর সরকার ২০ শতাংশে নামিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, উত্তরবঙ্গে এখন আর মঙ্গা হয়না। তার সরকার সেটা দূর করতে পেরেছে, ঘরে ঘরে বিদ্যুতের আলো পৌঁছে দিয়ে রাস্তা-ঘাট, পুল, ব্রীজ নির্মাণের মাধ্যমে যোগাযোগ ব্যবস্থায় অভূতপূর্ব সাফল্য নিয়ে এসেছে।
তিনি এ প্রসংগে ৭ নভেম্বর সারাদেশে ১শ’ সড়ক সেতু একযোগে উদ্বোধনে তাঁর সরকারের সাফল্যের উল্লেখ করে বলেন, আমরা প্রমাণ করেছি বাংলাদেশ পারে। ( বাসস )