শিরোনাম:
পাইকগাছা, সোমবার, ৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২১ মাঘ ১৪৩১

SW News24
সোমবার ● ৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
প্রথম পাতা » জাতীয় » খাল সংস্কার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে লাল রঙের কার্পেট নিয়ে ব্যাখ্যা দিল ডিএনসিসি
প্রথম পাতা » জাতীয় » খাল সংস্কার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে লাল রঙের কার্পেট নিয়ে ব্যাখ্যা দিল ডিএনসিসি
১৪ বার পঠিত
সোমবার ● ৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

খাল সংস্কার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে লাল রঙের কার্পেট নিয়ে ব্যাখ্যা দিল ডিএনসিসি

---  খাল সংস্কার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে লাল রঙের কার্পেট সদৃশ ম্যাটটি কোনো আনুষ্ঠানিক লাল গালিচা নয়, বরং এক্সকাভেটরের নিরাপত্তার স্বার্থে ব্যবহার করেছে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি)। রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) ডিএনসিসি’র দেয়া ব্যাখ্যায় এ কথা জানানো হয়।

খাল সংস্কার উদ্বোধনী অনুষ্ঠান নিয়ে কয়েকটি গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর সম্পর্কে ডিএনসিসির দেয়া ব্যাখ্যায় বলা হয়, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) রোববার সকালে মিরপুরে বাউনিয়া খালের প্রান্তে খাল সংস্কার কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত উপদেষ্টারা ও অতিথিরা বক্তব্য প্রদান শেষে আনুষ্ঠানিকভাবে সংস্কার কাজ উদ্বোধনের জন্য ভাসমান এক্সকাভেটরে ওঠেন, যেখানে অপারেটর কার্যক্রম শুরু করেন।

অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে জানতে চাওয়া হয়- ভাসমান এক্সকাভেটরে যেতে লাল কার্পেট বিছানোর কারণ কী? এ প্রসঙ্গে ডিএনসিসি কর্তৃপক্ষ জানায়, যেখানে ভাসমান এক্সকাভেটর রাখা হয়েছে, তা কোনো স্থায়ী পন্টুনে স্থাপিত নয়। বরং একটি অস্থায়ী স্থানে এটি রাখা হয়েছে। এছাড়া এক্সকাভেটরে উঠার রাস্তাটি অনেক ঢালু ও কাদা মাটির হওয়ায় এবং এক্সকাভেটরের ফ্লোর পিচ্ছিল থাকায় অতিথিদের নিরাপদ যাতায়াত নিশ্চিত করার জন্য এবং চলাচল এলাকা দৃষ্টিগ্রাহ্য করতে একটি লাল রঙের কার্পেট সদৃশ ম্যাট ব্যবহার করা হয়।

এতে বলা হয়, ডিএনসিসি অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে লক্ষ্য করেছে গণমাধ্যমে এসেছে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অতিথিরা লাল গালিচায় হেঁটে খালে নামেন এবং ভাসমান এক্সকাভেটরে উঠে কাজের সূচনা করেন। এটি কোনো আনুষ্ঠানিক লাল গালিচা নয়, বরং শুধুমাত্র নিরাপত্তার স্বার্থে রাখা একটি ব্যবস্থা। এখানে কোনো ধরনের অপব্যয় বা অতিরিক্ত শ্রদ্ধা প্রদর্শনের উদ্দেশ্য নেই। যেহেতু ভাসমান এক্সকাভেটরে ওঠানামার ক্ষেত্রে নিরাপত্তা গুরুত্বপূর্ণ, তাই ডিএনসিসি কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা হিসেবেই এটি গ্রহণ করেছে।

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন সবসময় স্বচ্ছতা, নিরাপত্তা ও জনস্বার্থের বিষয়টিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে কাজ করে এবং ভবিষ্যতেও তা অব্যাহত থাকবে বলে ডিএনসিসি কর্তৃপক্ষ জানায়।





আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)