মঙ্গলবার ● ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৭
প্রথম পাতা » কৃষি » ডুমুরিয়ার বরাতিয়ায় জৈব সার প্রয়োগ এবং বিষমুক্ত পালং শাক চাষে অধিক সফল হয়েছে বর্গাচাষী সুরেশ্বর মল্লিক
ডুমুরিয়ার বরাতিয়ায় জৈব সার প্রয়োগ এবং বিষমুক্ত পালং শাক চাষে অধিক সফল হয়েছে বর্গাচাষী সুরেশ্বর মল্লিক
শেখ আব্দুল মজিদ, চুকনগর, খুলনা ॥ ডুমুরিয়ার আটলিয়ার বরাতিয়ায় জৈব সার প্রয়োগ এবং বিষমুক্ত পালং শাক চাষে অধিক সফল হয়েছে বর্গাচাষী কৃষক সুরেশ্বর মল্লিক। সে ডুমুরিয়া উপজেলার গোবিন্দকাটি গ্রামের হতদরিদ্র মৃত অধীর মল্লিকের পুত্র। মাটির স্বাস্থ্য সুরক্ষায় যেমন জৈব সারের প্রয়োজন তেমনি উৎপাদিত সবজি মানব দেহের জন্যেও নিরাপদ ও সুস্বাস্থ্য রক্ষা হতে পারে। তাই রাসায়নিক সার ও কীটনাশক ব্যতিরেকে জৈব সার ও বালাই নাশক ব্যবহার করছেন তিনি। বর্তমানে পালং শাকসহ তার ক্ষেতে বিভিন্ন প্রকার সবজির আবাদ রয়েছে। চলতি মৌসুমে দেশী উন্নত জাতের পালং শাক চাষাবাদ করেছেন ৫০ শতাংশ জমিতে। কৃষক সুরেশ্বর মল্লিক এ প্রতিবেদককে জানান, ৫০ শতক জমিতে পালং শাক চাষ করতে তার সর্বমোট খরচ হয়েছে ১৬ হাজার টাকা। বাজার দর ভাল থাকায় প্রায় ১ লক্ষ ১৫ হাজার টাকা বিক্রি হবে এবং অধিক লাভবান হবেন বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। সংশ্লিষ্ট বরাতিয়া ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মঈনুল ইসলাম জানান, সুরেশ্বর একজন পেশাদার কৃষক। তিনি বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন সবজি উৎপাদনে কৃষি অফিসের পরামর্শ নিয়ে থাকেন। ফলে কম খরচে অধিক সবজি উৎপাদন করতে পারে। এ প্রসঙ্গে ডুমুরিয়া উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার মোঃ নজরুল ইসলাম জানান, সম্প্রতি বর্গাচাষী সুরেশ্বর সবজি উৎপাদন, বিভিন্ন প্রকার সবজির বীজ সংরক্ষণ ও বিতরণ করায় বিশেষ ভূমিকা রাখায় বঙ্গুবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরষ্কারে ভূষিত হয়েছেন।
ডুমুরিয়ার বরাতিয়ায় জৈব সার প্রয়োগ এবং বিষমুক্ত পালং শাক
চাষে অধিক সফল হয়েছে বর্গাচাষী সুরেশ্বর মল্লিক
শেখ আব্দুল মজিদ, চুকনগর, খুলনা ॥ ডুমুরিয়ার আটলিয়ার বরাতিয়ায় জৈব সার প্রয়োগ এবং বিষমুক্ত পালং শাক চাষে অধিক সফল হয়েছে বর্গাচাষী কৃষক সুরেশ্বর মল্লিক। সে ডুমুরিয়া উপজেলার গোবিন্দকাটি গ্রামের হতদরিদ্র মৃত অধীর মল্লিকের পুত্র। মাটির স্বাস্থ্য সুরক্ষায় যেমন জৈব সারের প্রয়োজন তেমনি উৎপাদিত সবজি মানব দেহের জন্যেও নিরাপদ ও সুস্বাস্থ্য রক্ষা হতে পারে। তাই রাসায়নিক সার ও কীটনাশক ব্যতিরেকে জৈব সার ও বালাই নাশক ব্যবহার করছেন তিনি। বর্তমানে পালং শাকসহ তার ক্ষেতে বিভিন্ন প্রকার সবজির আবাদ রয়েছে। চলতি মৌসুমে দেশী উন্নত জাতের পালং শাক চাষাবাদ করেছেন ৫০ শতাংশ জমিতে। কৃষক সুরেশ্বর মল্লিক এ প্রতিবেদককে জানান, ৫০ শতক জমিতে পালং শাক চাষ করতে তার সর্বমোট খরচ হয়েছে ১৬ হাজার টাকা। বাজার দর ভাল থাকায় প্রায় ১ লক্ষ ১৫ হাজার টাকা বিক্রি হবে এবং অধিক লাভবান হবেন বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। সংশ্লিষ্ট বরাতিয়া ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মঈনুল ইসলাম জানান, সুরেশ্বর একজন পেশাদার কৃষক। তিনি বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন সবজি উৎপাদনে কৃষি অফিসের পরামর্শ নিয়ে থাকেন। ফলে কম খরচে অধিক সবজি উৎপাদন করতে পারে। এ প্রসঙ্গে ডুমুরিয়া উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার মোঃ নজরুল ইসলাম জানান, সম্প্রতি বর্গাচাষী সুরেশ্বর সবজি উৎপাদন, বিভিন্ন প্রকার সবজির বীজ সংরক্ষণ ও বিতরণ করায় বিশেষ ভূমিকা রাখায় বঙ্গুবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরষ্কারে ভূষিত হয়েছেন।