মঙ্গলবার ● ১০ নভেম্বর ২০১৫
প্রথম পাতা » সর্বশেষ » আশাশুনির পল্লীতে আদালতের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে এক চাষীর জমিতে জোর পূর্বক ধান কাটার হুমকির অভিযোগ
আশাশুনির পল্লীতে আদালতের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে এক চাষীর জমিতে জোর পূর্বক ধান কাটার হুমকির অভিযোগ
আশাশুনির পল্লীতে আদালতের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে এক চাষীর
জমিতে জোর পূর্বক ধান কাটার হুমকির অভিযোগ
আহসান হাবিব, আশাশুনি ব্যুরো ঃ আশাশুনির পল্লীতে এক চাষীর ভোগদখলীয় জমি থেকে আদালতের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে জোর পূর্বক ধান কাটার পায়তারার অভিযোগ পাওয়া গেছে। আশাশুনি থানায় এঘটনায় ১৪জনের নাম উল্লেখ পূর্বক একটি জিডি এন্ট্রি করা হয়েছে। লিখিত অভিযোগে জানাগেছে, উপজেলার শ্রীউলা ইউনিয়নের গাজীপুর মৌজায় এসএ ২২২নং ও ডিপি ২৯১, ৯২০ ও ১০২৬ সহ অন্যান্য খতিয়ানে মোট সাড়ে ৩৭ শতক জমি ওই গ্রামের মৃত কুরবান আলী গাজীর পুত্র ধান্য চাষী রজব আলী গাজী দীর্ঘদিন ধরে ধান্য চাষ করে ভোগ দখল করে আসছে। এরই মধ্যে এলাকার এক স্বার্থনেষী মহলের উক্ত জমির উপর চোখ পড়ে বিভিন্নভাবে কাগজ তৈরী করে দখলের পায়তারা শুরু করে। এনিয়ে সাতক্ষীরা জেলা দায়রা জজ আদালতে খলিল গাজী গং ও মোস্তফা গাজী গংদের বিরুদ্ধে মামলা হলে আদালত বিবাদীদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আদেশ প্রদান করেন। এতে তারা ক্ষ্যান্ত না হয়ে হুমকি-ধামকি দিতে থাকলে রজব আলীর আবেদনের প্রেক্ষিতে শ্রীউলা ইউপি চেয়ারম্যান আবু হেনা সাকিলের কার্যালয়ে এক শালিশী বৈঠকে কাগজ পত্র পর্যালোচনান্তে নালিসী সম্পত্তি রজব আলীর ন্যায্য প্রাপ্য ও তিনি ভোগদখল করবে বলে সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়। এসব কিছুর তোয়াক্কা না করে বিবাদী খলিল গাজী গং ও মোস্তফা গাজী গংরা আবারও রজব আলীর চাষকৃত পাকা ধান জোর করে কেটে নেয়ার জন্য হুমকি ও আস্ফোলন করছে বলে অভিযোগ উঠলে রজব আলী বাদী হয়ে উল্লেখিত খলিল গাজী গং ও মোস্তফা গাজী গংদের ১৪ জনের নাম উল্লেখ পূর্বক আশাশুনি থানায় ৩২০(১১)১৫নং একটি জিডি এন্ট্রি করেন। ভুক্তভোগী রজব আলী পুলিশ প্রশাসনের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।