শনিবার ● ২০ জানুয়ারী ২০১৮
প্রথম পাতা » বিবিধ » আশাশুনির পল্লীতে অলৌকিকভাবে একটি ধাতবের দুর্গা প্রতিমা আবির্ভব
আশাশুনির পল্লীতে অলৌকিকভাবে একটি ধাতবের দুর্গা প্রতিমা আবির্ভব
আহসান হাবিব, আশাশুনি: আশাশুনির পল্লীতে অলৌকিকভাবে একটি ধাতবের দুর্গা প্রতিমা পাওয়া গেছে। এ ঘটনা ঘটেছে উপজেলার শ্রীউলা ইউনিয়নের ঢালীরচক গ্রামের সনাতন বাছাড়ের বাড়ীতে। সরেজমিনে ঘুরে জানাগেছে, ওই গ্রামের মতি রাণী বাছাড় দীর্ঘ দিন যাবৎ সতি মায়ের ভক্ত ছিলেন। তিনি তার সংসারের অভাব অটনের মধ্যেও অধিকাংশ সময় মা দূর্গার আরাধোনা করতেন বলে পরিবারের লোকের দাবী। দীর্ঘ ২৫ বছর পূর্ব থেকেই নাকি মতি রাণীকে বিভিন্ন সময় ছায়া দিত মা দূর্গা। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রূপে এবং স্বপ্নে তাকে বলতে থাকে আমি তোর বাড়ী সামনে আছি, আমাকে ঘরে তুলে নে। এরই মধ্যে গত ১২ জানুয়ারী মতিরাণীকে স্বপ্নের ভিক্ষা করার নির্দেশ দেন। সে মোতাবে মতি রাণী সারাদিন ভিক্ষাবিত্তি করে সন্ধ্যায় বাড়ী ফিরে তালা খুলেই তার ঘরে ঢুকেই দেখতে পায় কিছু অলৌকিক আলো তার ঘর আছন্ন করে রেখেছে। মতি রাণী ভয়ে ঘরের ভেতর যেতে সাহস পাচ্ছিলনা বিধায় তার মা কালী দাসীকে সাথে নিয়ে ঘরের ভিতর প্রবেশ করেন। ঘরের ভেতর অলৌকিক ওই দুর্গা মায়ের প্রতিমা বিগ্রহটি দেখতে পেয়ে সাথে সাথে পার্শ্ববতী বিধান বাছারের স্ত্রী অঞ্জলী রাণী ও সত্যরঞ্জন বাছাড়ের স্ত্রী মঞ্জু রাণী কে ডেকে নেয়। আমাদের এ প্রতিবেদক অঞ্জলি রাণী ও মঞ্জু রাণী অলৌকিকভাবে মা দূর্গা প্রতিমার আর্বিভাবেরর ঘটনাটি তুলে ধরেন। তবে স্থায়ীরা জানান ইতো পূর্বে ঠিক একই ভাবে একটি শিব মুর্তিও তার ঘরে এসেছিল, সে থেকে উক্ত বাড়ীতে বিভিন্ন স্থান হতে ভক্তগণ আসা যাওয়া করত। স্থায়ী কালীপদ দাস ও লীলা রাণী জানান, আমরা বিপদে আপদে এস্থানে এসে মানত করে সেই সকল আপদ বিপদ থেকে মুক্তি পেয়েছি। এ ঘটনায় প্রতিদিন বিভিন্ন এলাকা থেকে বিভিন্ন ধর্মের লোকজন ও ভক্তবৃন্দ প্রতিমাটি দেখতে ওই বাড়ীতে ভীড় জমাতে দেখা গেছে। শুক্রবার সকালে উক্ত মতি রাণীর বাড়ীতে একটি মন্দির ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন করেন, আশাশুনি উপজেলা পুজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রনজিত কুমার বৈদ্য। ্এ সময় উপস্থিত ছিলেন, প্রভাষক দীপংকর সরকার দীপু, পুজা উদযাপন পরিষদ নেতা গোপাল কুমার মন্ডল, দীপন মন্ডল, বরুন মন্ডল কাজল, ইউপি সদস্য দিবাকর সেন, সাবেক ইউপি সদস্য তপন মন্ডল, শ্রীউলা ইউনিয়ন পুজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি দীপক মন্ডল, সম্পাদক সত্যজিৎ রায়, শিক্ষক সন্তোষ বাছাড়, বিধান বাছাড়, মনোমালী বাছাড় প্রমুখ।
আশাশুনির পল্লীতে অলৌকিকভাবে
একটি ধাতবের দুর্গা প্রতিমা আবির্ভব
আহসান হাবিব, আশাশুনি ব্যুরো: আশাশুনির পল্লীতে অলৌকিকভাবে একটি ধাতবের দুর্গা প্রতিমা পাওয়া গেছে। এ ঘটনা ঘটেছে উপজেলার শ্রীউলা ইউনিয়নের ঢালীরচক গ্রামের সনাতন বাছাড়ের বাড়ীতে। সরেজমিনে ঘুরে জানাগেছে, ওই গ্রামের মতি রাণী বাছাড় দীর্ঘ দিন যাবৎ সতি মায়ের ভক্ত ছিলেন। তিনি তার সংসারের অভাব অটনের মধ্যেও অধিকাংশ সময় মা দূর্গার আরাধোনা করতেন বলে পরিবারের লোকের দাবী। দীর্ঘ ২৫ বছর পূর্ব থেকেই নাকি মতি রাণীকে বিভিন্ন সময় ছায়া দিত মা দূর্গা। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রূপে এবং স্বপ্নে তাকে বলতে থাকে আমি তোর বাড়ী সামনে আছি, আমাকে ঘরে তুলে নে। এরই মধ্যে গত ১২ জানুয়ারী মতিরাণীকে স্বপ্নের ভিক্ষা করার নির্দেশ দেন। সে মোতাবে মতি রাণী সারাদিন ভিক্ষাবিত্তি করে সন্ধ্যায় বাড়ী ফিরে তালা খুলেই তার ঘরে ঢুকেই দেখতে পায় কিছু অলৌকিক আলো তার ঘর আছন্ন করে রেখেছে। মতি রাণী ভয়ে ঘরের ভেতর যেতে সাহস পাচ্ছিলনা বিধায় তার মা কালী দাসীকে সাথে নিয়ে ঘরের ভিতর প্রবেশ করেন। ঘরের ভেতর অলৌকিক ওই দুর্গা মায়ের প্রতিমা বিগ্রহটি দেখতে পেয়ে সাথে সাথে পার্শ্ববতী বিধান বাছারের স্ত্রী অঞ্জলী রাণী ও সত্যরঞ্জন বাছাড়ের স্ত্রী মঞ্জু রাণী কে ডেকে নেয়। আমাদের এ প্রতিবেদক অঞ্জলি রাণী ও মঞ্জু রাণী অলৌকিকভাবে মা দূর্গা প্রতিমার আর্বিভাবেরর ঘটনাটি তুলে ধরেন। তবে স্থায়ীরা জানান ইতো পূর্বে ঠিক একই ভাবে একটি শিব মুর্তিও তার ঘরে এসেছিল, সে থেকে উক্ত বাড়ীতে বিভিন্ন স্থান হতে ভক্তগণ আসা যাওয়া করত। স্থায়ী কালীপদ দাস ও লীলা রাণী জানান, আমরা বিপদে আপদে এস্থানে এসে মানত করে সেই সকল আপদ বিপদ থেকে মুক্তি পেয়েছি। এ ঘটনায় প্রতিদিন বিভিন্ন এলাকা থেকে বিভিন্ন ধর্মের লোকজন ও ভক্তবৃন্দ প্রতিমাটি দেখতে ওই বাড়ীতে ভীড় জমাতে দেখা গেছে। শুক্রবার সকালে উক্ত মতি রাণীর বাড়ীতে একটি মন্দির ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন করেন, আশাশুনি উপজেলা পুজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রনজিত কুমার বৈদ্য। ্এ সময় উপস্থিত ছিলেন, প্রভাষক দীপংকর সরকার দীপু, পুজা উদযাপন পরিষদ নেতা গোপাল কুমার মন্ডল, দীপন মন্ডল, বরুন মন্ডল কাজল, ইউপি সদস্য দিবাকর সেন, সাবেক ইউপি সদস্য তপন মন্ডল, শ্রীউলা ইউনিয়ন পুজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি দীপক মন্ডল, সম্পাদক সত্যজিৎ রায়, শিক্ষক সন্তোষ বাছাড়, বিধান বাছাড়, মনোমালী বাছাড় প্রমুখ।